"Lady Chatterley's Lover," a new movie based on the novel, was released on Netflix on December 2. Before this, it was released on November 25 in a limited number of cinema halls. The movie is directed by French director Law de Clemoto-Noy.
The film stars Emma Corinne and Jack O'Connell as Lady Chatterley and Oliver Mellors. The film received positive response from critics upon its release. Critics particularly praised Emma Corrin's performance as Lady Chatterley.
A few years ago, Emma Corin became an overnight star playing Princess Diana in the Netflix series 'The Crown'. This movie is also going to be another important work of his career.
The film was shot entirely in North Wales earlier this year. It was released at the end of the year. The movie is being talked about for showing intimate scenes without veiling. The director says, it was a big challenge for him as well, 'It's not at all easy to portray intimate scenes on screen. It was a big challenge for me.' This Persian director also talks about the relevance of making a movie after so many years of publishing the novel.
He said, 'The film questions the class division of the society, sexuality, pleasure of physical relationship etc. I think the issues are still equally relevant.'
The director also said that they practiced for two weeks before shooting. Apart from this, an 'Intimacy Coordinator' was appointed to film the intimate scenes properly.
After the release of the movie, Emma Karin was overwhelmed by the appreciation of the audience and critics. In an interview, the British actress said that acting in the movie was the happiest event in her life.
There is a scene in the movie, where the two main suitors dance naked in the rain. Karin agreed to act in the scene after reading the script.
Emma Corrin said of acting in nude scenes, 'You don't exactly have to "act" to be completely naked in rural Wales. You'll just feel it and it's awesome! Don't do it just for the sake of acting. You have to become a movie character. You have to think the way the character is thinking.'
Jack O'Connell also stars in intimate scenes, as does Emma Corinne. He said that with the help of the intimate scene coordinator, he also had no problem acting in the intimate scenes.
Being intimate is not easy
২০১৯ সালে করেন হরর ছবি দ্য বেবিসিটার: কিলার কুইন’। চলতি বছর এইচবিও ম্যাক্সের ‘দ্য ফল আউট’ দিয়েও প্রশংসা কুড়ান। এরপরই শুরু হয় একের পর এক হরর ছবিতে অভিনয়। ২০২০ সালে করেন স্ল্যাশার ছবি ‘স্ক্রিম’, চলতি বছর মুক্তি পায় ‘স্টুডিও ৬৬৬’, ‘এক্স’ ও ‘আমেরিকান কারনেজ’। পরপর হরর ঘরানার সিনেমায় অভিনয়ের জন্য বিভিন্ন গণমাধ্যম জেনা ওর্তেগাকে ‘স্ক্রিম কুইন’ তকমা দেয়।
সেটা যে মোটেও ভুল কিছু ছিল না, তার সর্বশেষ প্রমাণ ‘ওয়েনসডে’। গত ২৩ নভেম্বর মুক্তির পর থেকেই নেটফ্লিক্সের অতিপ্রাকৃত কমেডি হরর ঘরানার সিরিজটি বলা যায় ঝড় বইয়ে দিয়েছে। স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মটির গ্লোবাল টপ চার্টের শীর্ষে রয়েছে আট পর্বের এই সিরিজ। প্রথম সপ্তাহেই দেখা হয়েছে ৩৪ কোটি ১০ লাখ ঘণ্টা।
মার্কিন কার্টুনিস্ট চার্লস অ্যাডামসের সৃষ্ট ‘দ্য অ্যাডামস ফ্যামিলি’র ‘ওয়েনসডে অ্যাডামস’ চরিত্রটি অবলম্বনে তৈরি হয়েছে সিরিজটি। যেখানে নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন জেনা ওর্তেগা।
সিরিজটি প্রচার উপলক্ষে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্ক্রিম কুইন তকমা প্রসঙ্গে জেনা বলেন, ‘জানি না আমার চেহারায় এমন কী আছে যে মানুষ সব সময়ই রক্ত দেখাতে চায়।’ ভৌতিক সিনেমায় অভিনয় প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘হরর সিনেমাগুলোই কিন্তু প্রেক্ষাগৃহগুলোকে একরকম বাঁচিয়ে রেখেছে। আমার মনে হয়, সুপারহিরো ও হরর ছবিগুলো দেখতে, ভালো সময় কাটাতে মানুষ হলে যাচ্ছে। হরর সিনেমার মধ্যে অনেক কিছুই করা যায়। অ্যাকশন, কমেডি, ড্রামা, এমনকি রোমান্স; হররের মোড়কে সবই দেখাতে পারবেন আপনি।’
আগামী বছরও বেশ কয়েকটি সিনেমায় তাঁকে দেখা যাবে। যার মধ্যে অবশ্যই আছে নাম ঠিক না হওয়া স্ক্রিম ফ্র্যাঞ্চাইজির নতুন কিস্তি।
অনেক দিন পর কাজে ফিরছেন আফসান আরা বিন্দু। প্রায় আট বছর পর চরকির এই কাজের মধ্য দিয়ে তাঁকে পর্দায় দেখবেন দর্শক। কাজটি নিয়ে বিন্দু নিজেও ভীষণ সিরিয়াস ও উত্তেজিত। তিনি বলেন, ‘কাজটি ভালোভাবে শুরু করতে চাই। অনেক দিন পর কাজে ফিরছি, দর্শকদের মধ্যে কাজ দিয়ে পৌঁছাতে পারব ভেবে আবেগটাও অনেক বেশি কাজ করছে। এখন শুধু অপেক্ষা দর্শকদের কাছে কাজটি পৌঁছানোর।’
পরিচালক মিজানুর রহমান আরিয়ান বলেন, ‘ফিল গুড লাভ স্টোরি/ ফিল গুড রোমান্স জনরার হবে সিনেমাটি। ৯০ মিনিটের একটা ভালো লাগার জার্নি হবে। যাঁদের জীবনে এমন ভালো লাগার মুহূর্ত ঘটেছে, তাঁরা নিজের জীবনকে সম্পৃক্ত করতে পারবেন এই গল্পের বিভিন্ন মুহূর্তের মাধ্যমে। আবার যাঁদের জীবনে এমন ভালো লাগার মুহূর্ত ঘটেনি, তাঁরাও চাইবেন এমন ভালো লাগার মুহূর্তগুলো তাঁর জীবনেও ঘটুক।’
পরিচালক আরও বলেন, ‘নেটওয়ার্কের বাইরে’র পর চরকির সঙ্গে এটা আমার দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। এটি সুনির্মাণে আমার এবং আমাদের পুরো টিমের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে।’
নাম ঠিক না হওয়া চরকি অরিজিনাল সিনেমাটি প্রসঙ্গে চরকির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা রেদওয়ান রনি বলেন, ২০২৩ সালটা চরকির জন্য খুব জরুরি একটা বছর হতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে দর্শকদের মধ্যে কয়েকটি কনটেন্ট নিয়ে বিপুল সাড়া দেখা গেছে। সিনেমাটিও দর্শকের জন্য নতুন কিছু হতে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত চরকির সবচেয়ে জনপ্রিয় কনটেন্ট নেটওয়ার্কের বাইরে পরিচালনা করেছেন আরিয়ান। আবার সেই আরিয়ানের পরিচালনাতেই শুভ-বিন্দু জুটির নতুন কাজ আসছে অনেক বছর পর। যেটা চরকির পর্দায় দর্শকেরা দেখবেন, ভেবেই ভালো লাগছে।
গল্পে গানে নেটওয়ার্কের বাইরে
ভাধান্ধি: দ্য ফেবল অব ভেলোনি
ধরন: সিরিজ
স্ট্রিমিং: আমাজন প্রাইম ভিডিও
দিনক্ষণ ২ ডিসেম্বর
‘বিক্রম বেদা’খ্যাত ভারতের আলোচিত নির্মাতা দম্পতি পুষ্কর ও গায়েত্রী। চলতি বছর ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় তাঁদের লেখা সিরিজ ‘সুরাল: দ্য ভোরটেক্স’। আবারও একই প্ল্যাটফর্মের জন্য নতুন মিস্ট্রি, থ্রিলার সিরিজ নিয়ে হাজির তাঁরা। আট পর্বের এই সিরিজেও মার্ডার-মিস্ট্রি ঘরানার। অ্যান্ড্রু লুইস পরিচালিত সিরিজে দেখা যাবে এস জে সূর্য, লায়লা, সাঞ্জানকে। তামিল ছাড়াও তেলেগু, হিন্দি, কন্নড় ও মালয়লামে মুক্তি পাবে সিরিজটি।
দ্য মাস্কড স্ক্যামার
ধরন: তথ্যচিত্র
স্ট্রিমিং: নেটফ্লিক্স
দিনক্ষণ: ১ ডিসেম্বর
নানা কৌশলে ফরাসি অভিজাত শ্রেণির লাখ লাখ ইউরো হাতিয়ে নিয়েছেন এক প্রতারক। সত্যিকারের এ অপরাধের ঘটনা নিয়ে নির্মিত তথ্যচিত্র। পরিচালনা করেছেন ডোমিনিক সিভইয়ার ও ইভান ইগাচি।
ইন্ডিয়া লকডাউন
ধরন: সিনেমা
স্ট্রিমিং: জি ফাইভ
দিনক্ষণ: ২ ডিসেম্বর
মধুর ভান্ডারকর পরিচালিত ড্রামা ঘরানার সিনেমাটি সরাসরি ওটিটিতে মুক্তি পাচ্ছে। এতে অভিনয় করেছেন শ্বেতা বসু প্রসাদ, আহানা কুমরা, প্রতীক বাব্বর।
কী দেখবেন, কোথায় দেখবেন
কী দেখবেন, কোথায় দেখবেন
পুস্কর-গায়েত্রী
ভারতের আলোচিত নির্মাতা দম্পতি পুস্কার ও গায়েত্রী। ‘বিক্রম বেদা’ মুক্তির পর নির্মাতা ও চিত্রনাট্যকার হিসেবে আলোচনায় আসেন তাঁরা। সম্প্রতি তাঁদের পরিচালিত ‘বিক্রম বেদা’র হিন্দি রিমেক সেভাবে দর্শক টানতে পারেনি। তবে নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার হিসেবে পুস্কর ও গায়েত্রী এখনো সমীহ জাগানিয়া নাম। চলতি বছর অ্যামাজন প্রাইমে মুক্তির পর জনপ্রিয় হওয়া তামিল সিরিজ ‘সুরাল: দ্য ভরটেক্স’ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পা্ওয়া আলোচিত এ সিরিজটির ক্রিয়েটর ছিলেন তাঁরা। দুজন যৌথভাবে চিত্রনাট্য লিখেছিলেন। নতুন সিরিজ ‘ভাধানধি দ্য ফেবল অব ভেলোনি’রও চিত্রনাট্যকার তাঁরা।
‘সুরাল’-এর পর একই প্ল্যাটফর্মের জন্য এটি তাঁদের দ্বিতীয় সিরিজ। পুস্কার ও গায়েত্রীর লেখা মানেই জমাটি গল্প, যাপিত জীবনের নানা অজানা দিক উঠে আসা। ব্যতিক্রম নয় এখানেও। সমালোচকেরা বলছেন, কিছু দুর্বলতা থাকলেও অনেকটা লেখার জোরেই উতরে গেছে সিরিজটি।
গল্প
সিরিজটির গল্প এক তরুণীর হত্যা রহস্যকে কেন্দ্র করে। খুনের তদন্তে মাঠে নামা এক পুলিশ কর্মকর্তা কীভাবে রহস্যের জট ছড়ায়, তা নিয়েই গল্প। ছোট শহরের প্রেক্ষাপটে মার্ডার-মিস্ট্রি ঘরানার সিরিজ সারা দুনিয়ায় কত যে হয়েছে, ইয়ত্তা নেই। ওটিটির কল্যাণে এসব সিরিজের অনেকগুলোই দেখা হয়েছে দর্শকের। এসব দর্শককে একই ধরনের গল্প দিয়ে যে ভোলানো যাবে না, সেটা ভালোই জানেন পুস্কার ও গায়েত্রী। তাই তাঁরা গল্প বলার ক্ষেত্রে জোর দেন স্থানীয় সংস্কৃতির সঙ্গে গল্পটির যোগসূত্র তৈরিতে।
আগেরবার ‘সুরাল’-এর ক্ষেত্রে তাঁরা যেমন স্থানীয় ধর্মীয় উৎসবের সঙ্গে যোগসূত্র তৈরি করেছিলেন। এবারও তেমনটা করেছেন। এই ‘রুটেট’ ব্যাপারটির জন্য সিরিজের সঙ্গে আরও ভালোভাবে নিজেদের যুক্ত ভাবতে পারেন দর্শকেরা। সিরিজটিতে উঠে এসেছে সন্তানকে ঠিকঠাকভাবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে মা-বাবার ব্যর্থতা, যৌন হয়রানি, বিচারব্যবস্থার দুর্বলতাসহ নানা প্রসঙ্গ।
অভিনয়
দক্ষিণ ভারতের প্রায় সব সিনেমা ও সিরিজে যত দুর্বলতাই থাকুক, অভিনয়টা বারবারই ভালো হয়। ‘ভাধানধি দ্য ফেবল অব ভেলোনি’ও এর ব্যতিক্রম নয়। পুলিশ অফিসার বিবেকের চিত্রে এস জে সূর্য দুর্দান্ত। কেবল প্রধান অভিনেতার ওপর নির্ভর করে আট পর্বের সিরিজ চলে না। প্রয়োজন হয় পার্শ্বচরিত্রের অভিনেতাদের পারফরম্যান্সের। এখানেও ‘ভাধানধি দ্য ফেবল অব ভেলোনি’ এগিয়ে। লায়লা, নাসার, বিবেক প্রসন্ন সবাই নিজেদের জায়গায় দুর্দান্ত। সিরিজটির অন্যতম বড় চমক বলা যায় লায়লাকে। এই অভিনেত্রী সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘সর্দার’ দিয়ে প্রায় এক দশক পরে অভিনয়ে ফিরেছেন।
শেষ পর্যন্ত রোমাঞ্চ ধরে রাখা
শেষ পর্যন্ত রোমাঞ্চ ধরে রাখতে না পারলে থ্রিলার সিরিজ মাঠে মারা যায়। ‘ভাধানধি দ্য ফেবল অব ভেলোনি’ এ ক্ষেত্রেও সফল। মাঝেমধ্যে গল্প একটু ধীরগতির মনে হলেও রহস্য থেকে দর্শকের আগ্রহ সরে যায় না। আগের ‘সুরাল’-এর মতো এখানেও সেটি হয়েছে। প্রতিটি পর্ব শেষ হয়েছে একটি করে চমক দিয়ে, যা দর্শককে পরের পর্ব দেখতে আকৃষ্ট করে।
দৃশ্যায়ন
আগের ‘সুরাল’-এ নীলগিরির রূপ দুর্দান্তভাবে তুলে ধরেছিলেন পরিচালক। এবারের ‘ভাধানধি দ্য ফেবল অব ভেলোনি’র ক্ষেত্রেও সেটি দারুণ দক্ষতার সঙ্গে করেছেন অ্যান্ড্রু লুইস। ‘ভাধানধি দ্য ফেবল অব ভেলোনি’ মূলত ধীরগতির থ্রিলার। যেটা চেনাজানা বড় শহরের বাইরে নিয়ে গিয়ে ছোট মফস্বলের প্রেক্ষাপটে বলা হয়েছে। গল্প, অভিনয়, দৃশ্যায়ন আর পরিচালনা মিলিয়ে শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট উপভোগ্য একটি সিরিজ এটি।